মধ্যেবিও ঘরের সন্তান, ছোট বেলা থেকে প্রবল ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে নিঃস্বাথ ভাবে মানুষের সেবা করার সে জায়গা থেকে একজন মানুষ হিসেবে মানুষের জন্য নিঃস্বাথ ভাবে কাজ করে যাচ্ছে, এই রক্তযোদ্ধা বলছি চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার ১১নং পশ্চিম গুজরা ইউনিয়ন এর মোহাম্মদ রহিম বাদশা র কথা তিনি চট্টগ্রাম এ একটি সুনামধন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরি রত চাকরির র পাশাপাশি তিনি আজব নুর বেগম ফাউন্ডেশন এন্ড ব্লাড ডোনেশন নামক সেচ্চাসেবী সংগঠন এর মাধ্যমে মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন রক্তযোদ্ধা রহিম বাদশা সেচ্চায় নিজে একজন রক্তদেন, রক্ত সংগ্রহ করেন এক্সিডেন,থ্যালেসামিয়া,রক্ত শূন্যেতা,সিজার,কান্সার সহ বিভিন্ন জটিল অপারেশন এর জন্য রক্তদাতা কে নিয়ে ছুটে চলে হাসপাতালে, এছাড়াও মানুষকে সচেতন করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সচেতনতা র বাতা, থ্যালেসামিয়া কুশল থ্যালেসামিয়ার হাত থেকে মানুষ কে বাঁচাতে সচেতনতা বাতা গভবতী মায়েদের জন্য সন্তান প্রস্রাবের ২ মাস আগে থেকে রক্তদাতা জোগায় করে রাখা, সচেতনতা তৈরি র মতো মানবিক কাজগুলো করে যাচ্ছেন তিনি।
রহিম বাদশার ভাবনা সপ্ন একদিন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ তার নিজের রক্তের গ্রুপ জানবে, রক্তদানে সচেতন হবে মুমূর্ষু রোগী র জন্য সেচ্চায় রক্তদিতে ছুটে আসবে তার এই মানবিক কাজ সম্পর্কে রহিম বাদশা বলেন, আমরা যদি মানুষ হিসেবে মানুষের দুঃসময়ে না দাঁড়াই তাহলে কে দাঁড়াবে? মানুষ হিসেবে নিজের অবস্থান থেকে নিঃস্বাথ ভাবে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি আমি সপ্ন দেখি মানবিক বৈষম্য মুক্ত সচেতনতা র একটি সমাজ বিণিমানে যে সময়ে মানুষ মানুষের জন্য জীবন জীবনের জন্য এই কথাটি বাস্তব জীবনে প্রতিফলিত থাকবে ধনী গরীবের মধ্যে বৈষম্য থাকবে না
সবাই মিলেমিশে বসবাস করব, একজনের বিপদে অন্যজন ছুটে আসবে।